প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

একটি সুশৃঙ্খল, সুন্দর ও উত্তম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান একটি জাতির আত্মোন্নয়নের অপরিহার্য অঙ্গ। একটি যথার্থ বিদ্যালয়ই পারে জাতির মানুষ তৈরির স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ,সাধক ও সমাজসেবক অধ্যক্ষ খন্দকার আলমগীর আহমেদ ও তার সহোদর বিশিষ্ট মানবসেবক জনাব খন্দকার শাহজাহান সাহেবের ঐকান্তিক প্রচেষ্টার ফসল নেয়ামতপুর খন্দকার বশির উদ্দিন রাবিয়া উচ্চ বিদ্যালয়। এই বিদ্যালয়টির প্রথম বীজ প্রোথিত হয়েছিল ১৯৯৭ সালে মাত্র ৭ জন শিক্ষক-কর্মচারী নিয়ে নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় হিসেবে। প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য ও এলাকার শিক্ষানুরাগীদের সহায়তায় বিদ্যালয়টি ধীরে ধীরে উন্নতির দিকে অগ্রসর হয়। ২০০২ সালে অত্র বিদ্যালয়টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি পায়। এরপর থেকে প্রতিবছর শিক্ষার্থীরা এসএসসি পরীক্ষার্থীরা কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হচ্ছে। ৭৬ শতক জায়গা নিয়ে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়টি আশেপাশের ৫ গ্রামের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন। বিদ্যালয়ের সভাপতি বলেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অভাবে অত্র এলাকার ছেলেমেয়েরা দীর্ঘকাল ধরে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছে। তাদেরকে শিক্ষার আলোয় আলোকিত করা ও উন্নত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার মানসিকতা থেকে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা করা হয়। বিদ্যালয়টির বর্তমান শিক্ষক সংখ্যা ০৮ ও শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৫১৭। শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ও সহশিক্ষা কার্যক্রমে সাফল্যের কারনে বিদ্যালয়টি শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের নিকট আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে। এসবের মূলে রয়েছে শিক্ষকদের নিরলস প্রচেষ্টা, পরিচালনা পর্ষদের আন্তরিকতা,শিক্ষার্থী ও অভিভাবকসহ সকল পক্ষের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদের আধুনিক ও বিজ্ঞানমনস্ক করে তোলার লক্ষে বিদ্যালয়ের নিরলস প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

প্রধান শিক্ষকের বাণী

image-not-found

“শিক্ষা মানুষের জন্মগত অধিকার। আর এ অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে গেলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একান্ত প্রয়োজন”। প্রথমে অত্যন্ত শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে ১৯৯৭ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আমি আরও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি তাঁদের, যাঁরা এই বিদ্যালয়ের প্রস্ফুটন ও ফুলেল বিকাশে প্রতিনিয়ত অক্লান্ত পরিশ্রম করে গেছেন এবং যাচ্ছেন।
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে দেশকে আধুনিক ও ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপে গড়ার ক্ষেত্রে যুগোপযোগী ও প্রযুক্তি নির্ভর মানসম্মত শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। ঐতিহ্যবাহী নেয়ামতপুর খন্দকার বশির উদ্দিন রাবিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ২৬ বছর ধরে এই জনপদে শিক্ষার আলো বিস্তার করে যাচ্ছে। আধুনিক ও যুগোপযোগী লেখাপড়া, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে এ প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে গৌরবময় ইতিহাস। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার উদ্দেশ্যে শতভাগ শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের বিশেষ বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে লেখাপড়ায় উৎসাহ প্রদান করা হচ্ছে। বর্তমানে অত্র প্রতিষ্ঠানটি দক্ষ ম্যানেজিং কমিটির সুনিবিড় তত্ত্বাবধানে এক ঝাঁক মেধাবী শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। সম্মানিত অভিভাবক, এলাকার বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও অত্র বিদ্যালয়ের শুভানুধ্যায়ীদের সার্বিক সহযোগিতা আমি একান্ত ভাবে কামনা করছি।

সভাপতির বাণী

image-not-found

“শিক্ষা মানুষের জন্মগত অধিকার। আর এ অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে গেলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একান্ত প্রয়োজন”। প্রথমে অত্যন্ত শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে ১৯৯৭ সালে বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আমি আরও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি তাঁদের, যাঁরা এই বিদ্যালয়ের প্রস্ফুটন ও ফুলেল বিকাশে প্রতিনিয়ত অক্লান্ত পরিশ্রম করে গেছেন এবং যাচ্ছেন।
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে দেশকে আধুনিক ও ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপে গড়ার ক্ষেত্রে যুগোপযোগী ও প্রযুক্তি নির্ভর মানসম্মত শিক্ষার কোন বিকল্প নেই। ঐতিহ্যবাহী নেয়ামতপুর খন্দকার বশির উদ্দিন রাবিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ২৬ বছর ধরে এই জনপদে শিক্ষার আলো বিস্তার করে যাচ্ছে। আধুনিক ও যুগোপযোগী লেখাপড়া, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডে এ প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে গৌরবময় ইতিহাস। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার উদ্দেশ্যে শতভাগ শিক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের বিশেষ বৃত্তি প্রদানের মাধ্যমে লেখাপড়ায় উৎসাহ প্রদান করা হচ্ছে। বর্তমানে অত্র প্রতিষ্ঠানটি দক্ষ ম্যানেজিং কমিটির সুনিবিড় তত্ত্বাবধানে এক ঝাঁক মেধাবী শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। সম্মানিত অভিভাবক, এলাকার বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও অত্র বিদ্যালয়ের শুভানুধ্যায়ীদের সার্বিক সহযোগিতা আমি একান্ত ভাবে কামনা করছি।